অতি সাম্প্রতিক আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি- ক্যালিফোর্নিয়া এর জাতীয়
সমাবেশে MIT র প্রফেসর ড্যানিয়েল নসেরা (Professor Daniel Nocera) দাবি
করেন যে, তারা কৃত্রিম গাছের পাতা তৈরিতে সফল হয়েছেন। যা সম্পূর্ন রূপে
সুস্থিত এবং স্বল্প মূল্যের কাঁচা মাল থেকে তৈরি। এবং এই কৃত্রিম গাছের পাতা আমাদের প্রাকৃতিক গাছের পাতার মতনই সালোকসংশ্লেষন করতে সক্ষম।

কৃত্রিম গাছের পাতা টি আসলে একটি অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল, যা একটি তাসের কার্ড থেকে বড় নয়। এটা পানিতে ভেসে থাকার মতন করে তৈরি করা, এবং প্রাকৃতিক গাছের পাতার মতনই দেখতে। কৃত্রিম গাছের পাতা টি সূর্যের আলো কে ব্যবহার করে পানি কে অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেনে রূপান্তর করে বিশেষ ধরনের একটি সেলে রাখতে পারে, যা থেকে পরবর্তিতে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা সম্ভব।
কৃত্রিম গাছের পাতাটি এতটাই সুস্থির যে, প্রাথমিক পরীক্ষাতে এটা ৪৫ ঘন্টা যাবত নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে তার কর্ম সম্পাদনে সক্ষম হয়। এবং সিলিকনের মতন সহজ লভ্য উপাদান থেকে তৈরি বলে খুবি কম দামে এটার প্রডাকশন সম্ভব।
নসেরার ভাষ্য মতে, মাত্র এক গ্যালন পানি থেকে এই কৃত্রিম গাছের পাতা টি একটি উন্নয়নশীল দেশের একটি ছোট পরিবারের জন্য যথেষ্ট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারবে।
কৃত্রিম গাছের পাতা নিয়ে কাজ কিন্তু এই প্রথম নয়। অনেক বিজ্ঞানী এটা নিয়ে কাজ করেছেন। তবে প্রায় দশ বছর আগে জন টার্নার নামক আমেরিকান একজন বিজ্ঞানী একটি কৃত্রিম গাছের পাতা বানাতে সক্ষম হন। তবে সেই কৃত্রিম গাছের পাতাটি ছিল, খুবি অস্থির এবং খুবি মূল্যবান উপাদানের তৈরি। তাছাড়া এর আয়ুষ্কাল ছিল, একদিন (২৪ ঘন্টা) থেকেও কম।
দেখা যাক এই উৎভাবন আমাদের দেশে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে।
নসেরার ভাষ্য মতে;
http://www.sciencedaily.com/releases/2011/03/110327191042.htm
অথবা,
http://portal.acs.org/portal/acs/corg/content?_nfpb=true&_pageLabel=PP_ARTICLEMAIN&node_id=222&content_id=CNBP_026944&use_sec=true&sec_url_var=region1&__uuid=cb926958-56be-49fc-9948-1728debd5db6
অথবা,
http://www.wired.co.uk/news/archive/2011-03/28/artificial-leaf

কৃত্রিম গাছের পাতা টি আসলে একটি অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল, যা একটি তাসের কার্ড থেকে বড় নয়। এটা পানিতে ভেসে থাকার মতন করে তৈরি করা, এবং প্রাকৃতিক গাছের পাতার মতনই দেখতে। কৃত্রিম গাছের পাতা টি সূর্যের আলো কে ব্যবহার করে পানি কে অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেনে রূপান্তর করে বিশেষ ধরনের একটি সেলে রাখতে পারে, যা থেকে পরবর্তিতে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা সম্ভব।
কৃত্রিম গাছের পাতাটি এতটাই সুস্থির যে, প্রাথমিক পরীক্ষাতে এটা ৪৫ ঘন্টা যাবত নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে তার কর্ম সম্পাদনে সক্ষম হয়। এবং সিলিকনের মতন সহজ লভ্য উপাদান থেকে তৈরি বলে খুবি কম দামে এটার প্রডাকশন সম্ভব।
নসেরার ভাষ্য মতে, মাত্র এক গ্যালন পানি থেকে এই কৃত্রিম গাছের পাতা টি একটি উন্নয়নশীল দেশের একটি ছোট পরিবারের জন্য যথেষ্ট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারবে।
কৃত্রিম গাছের পাতা নিয়ে কাজ কিন্তু এই প্রথম নয়। অনেক বিজ্ঞানী এটা নিয়ে কাজ করেছেন। তবে প্রায় দশ বছর আগে জন টার্নার নামক আমেরিকান একজন বিজ্ঞানী একটি কৃত্রিম গাছের পাতা বানাতে সক্ষম হন। তবে সেই কৃত্রিম গাছের পাতাটি ছিল, খুবি অস্থির এবং খুবি মূল্যবান উপাদানের তৈরি। তাছাড়া এর আয়ুষ্কাল ছিল, একদিন (২৪ ঘন্টা) থেকেও কম।
দেখা যাক এই উৎভাবন আমাদের দেশে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে।
নসেরার ভাষ্য মতে;
“A practical artificial leaf has been one of the Holy Grails of science for decades, We believe we have done it. The artificial leaf shows particular promise as an inexpensive source of electricity for homes of the poor in developing countries. Our goal is to make each home its own power station,”তিনি আরো বলেন;
“One can envision villages in India and Africa not long from now purchasing an affordable basic power system based on this technology.”আরো জানতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন
http://www.sciencedaily.com/releases/2011/03/110327191042.htm
অথবা,
http://portal.acs.org/portal/acs/corg/content?_nfpb=true&_pageLabel=PP_ARTICLEMAIN&node_id=222&content_id=CNBP_026944&use_sec=true&sec_url_var=region1&__uuid=cb926958-56be-49fc-9948-1728debd5db6
অথবা,
http://www.wired.co.uk/news/archive/2011-03/28/artificial-leaf
No comments:
Post a Comment